আমার ভালোবাসার গল্প ঢাকায় এ পাড়ি জমানোর পরপরই পরিচয় ঘটে তার সাথে। তাকে বিয়ের কথা বলতেই উনি না করে দেন সরাসরি। কারণ, তার ভিতর সন্ন্যাসীর ভাব প্রকট। কিন্তু আমার বিচক্ষণতা ও ভালোবাসার কারণে সে শেষ পর্যন্ত হেরে যান। মনে মনে শুরু হয় মধুর যুগল জীবন। তার ভাষায়, "চিন্তা করলাম অসম্ভব ব্যক্তিত্বপূর্ণ সুন্দরী এই মেয়েটির কাছে নিজেকে সমর্পণ যখন করেছি, তখন দায়িত্ব নিয়ে জীবন সাজানো উচিত" আমিও ভাবছি, সত্যিই ছোটোখাটো দুঃখবোধটাকে পাশে রেখে অল্পকিছু সুখেই সমৃদ্ধ করতে হয় জীবন। মানুষটার কথাগুলো সত্যিই কিন্তু ভাববার অবকাশ রাখে! যাইহোক, দীর্ঘ প্রায় ৫ বছরের প্রেম অবশেষে সাফল্যের মুখ দেখে।গল্প শেষে খেতে বসে আমি তার চূড়ান্ত প্রমাণ পেলাম।রান্না নিয়ে সৌখিনতা ছিল অনেক। আমার হাতের রান্না সে খুব পছন্দ করে। আসলে ভালোবাসা একটা স্পর্শের নাম, প্রিয় মানুষটাকে শ্রদ্ধা আর বিশ্বাস করার নাম ভালোবাসা।যা আমরা একে অপরকে করি।